Posts

Showing posts from July, 2021
 *প্রশ্ন-- কতটা ঘুমনাে দরকার?* শ্রীশ্রীঠাকুর-- আমি এমনও দেখেছি যে দশ মিনিট ঘুমে যেন পাঁচ ঘন্টা ঘুমের কাজ হ'য়ে যায় কোনও ক্লান্তি থাকে না-ever vitalised ( সর্বদা সঞ্জীবিত)। অবশ্য নামধ্যান , যাজন যত বাড়ানাে যায় , ততই এইরকম হয়। একদিনে এটা হয় না, তবে ইচ্ছা করলেই ধীরে-ধীরে ঘুম কমানাে যায়। *প্রশ্ন-- নাম কয় বার , কতক্ষন করবো?*  শ্রীশ্রীঠাকুর-- রাতে আর ভােরে , অন্তত আধঘন্টা ক'রে,আর একটু বেশী করতে পারলেই ভাল হয়। *প্রশ্ন--এই (সৎ) নাম কি অন্য ভাষায় নকল হ'তে পারে?*  উত্তরে শ্রীশ্রীঠাকুর প্রবলভাবে অসম্মতিসূচক মাথা নাড়লেন। তারপর হেসে বললেন রাধা যা' সুরতও তাই । যদিও external manifestation (বাহ্যিক প্রকাশ) অনেক রকমই হ'তে পারে। কিন্তু রাধা ও সুরত এক। আর , স্বামী মানে পরম পুরুষ। *প্রশ্ন-- নাম করার কেমন অভ্যাস করতে হয়?* শ্রীশ্রীঠাকুর কথাপ্রসঙ্গে বললেন নাম করার এমন অভ্যাস করে ফেলতে হয় , যেন সৰ্ব্বক্ষন চলে।কথা বলছেন , তারপর হয়ত দেখলেন আবার নাম শুরু হ'লাে , তার মানে কথার মধ্যেও নাম ছিল । ঘুম থেকে উঠে দেখলেন নাম হচ্ছে , তার মানে ঘুমের মধ্যেও হচ্ছিল। ঘুমের মধ্যেও নাম চলছে

Send By Pejabat Daddu

 🌸🌸🌸 *জগার বুদ্ধি* 🌸🌸🌸  *জগা বর্ডার দিয়ে সাইকেল চালিয়ে আসতেছিলো। সাইকেলের পেছনে এক বিশাল বস্তা বাঁধা। BSF এর এক চৌকশ অফিসার সাথে সাথে তাকে থামালো এবং বলল: বস্তায় কি?*  *জগা বলল: স্যার কিছু না, শুধু বালি নিয়ে যাচ্ছি।* *অফিসার: বস্তাটা খোল তো!* *জগা: এই যে দেখেন স্যার, বালি।* *অফিসার: আচ্ছা যা।* *দুই দিন পর জগা আবারও সেই বর্ডার দিয়ে সাইকেল চালিয়ে আসতেছে। সাইকেলের পেছনে বড় একটি বস্তা বাঁধা। BSF অফিসার তাকে আবারও থামালো।* *অফিসার: বস্তায় কি?*  *জগা: স্যার, বালি।*  *অফিসারের খটকা লাগলো। ঐ দিনও বালি, আবার আজকেও বালি!*  *অফিসার তখন পুরো বস্তা খুলে চেক করলো, কিন্তু বালি ছাড়া আর কিছুই পেল না। শুধু বালি আর বালি।*  *অফিসার: আচ্ছা যা।*  *আবারও কয়েকদিন পর জগা বস্তা সহ সাইকেল চালিয়ে আসতেছে। BSF অফিসার তাকে থামালো। অফিসার: বালি?* *জগা: জী স্যার।* *অফিসার: তুই খালি বালি নিয়া যাস এটা সন্দেহ জনক।*  *তখন অফিসার সব বালি ঘেটে দেখলো, কিন্তু কিছুই পেলো না। কিন্তু অফিসারের মনে খচখচটা থেকেই গেলো। ফৌজি মাথার সন্দেহ সমাধান না হওয়া পর্যন্ত ছাড়ার পাত্র নয়।* *ঘটনা কি? তখন সে কিছু বালি নিয়ে ল্যাবে

হেগে ঢাকায় কেন ?

 বাঘের মাসি, নেশা চোটে গেছে, গুয়ের গন্ধ পেলে মারবে বলে, সে হেগে ঢাকা দেয়, সেই থেকেই সে গৃহবাসী(conclusion of Borodadu)

09.07.2021

 👉।।নামধ্যানে নিরুদ্ধ গ্রন্থির নিরসন ও সমাধান হয়।। একজন জিজ্ঞাসা করলেন-- আমাদের নিরুদ্ধ গ্রন্থিগুলির নিরসন ও সমাধানের উপায় কি? 🙏শ্রীশ্রীঠাকুর -- উপায় ঐ ইষ্টস্বার্থপ্রতিষ্ঠার urge (আকূতি)।নামধ্যানে ওগুলি (নিরুদ্ধ গ্রন্থগুলি)জেগে উঠতে থাকে, এবং তার নিয়ন্ত্রণ, সামঞ্জস্য, সমাধানের পথ আবিষ্কৃত হয়।ইষ্ট আর ইষ্টস্বার্থে মনের আনাগোনা, এমনি করে ধ্যানে আসে চিত্ত- সংযোজনা।মস্তিষ্ককোষগুলি নামের তরঙ্গে যতই আন্দোলিত ও আলোড়িত হ'তে থাকে, ততই ওগুলির ভিতর অনুস্যূত নানা ছাপ আত্মপ্রকাশ করতে থাকে। অনেক বীভৎস চিন্তা,কল্পনা ও প্রবৃত্তি হাজির হ'তে থাকে। অনেকে ঐ সব দেখে আঁতকে ওঠে, ভাবে "আমার বুঝি অধোগতি হচ্ছে," আবার কেউ কেউ, মন একাগ্র ও সংযত হচ্ছে না,মনের চঞ্চলতা ও মলিনতা বেড়ে যাচ্ছে,ইত্যাদি ভেবে নাম করা ছেড়ে দেয়। তা' কিন্ত ঠিক নয়।নামে সুপ্ত গুপ্ত যা', তা' যে আত্মপ্রকাশ করে, সেইটেই লাভ, তখন বোঝা যায় নামের ক্রিয়া হচ্ছে,কিন্ত ধ্যান-সমন্বিত নাম চাই।মনের কোণে যাই উঁকি মারুক না কেন,ধ্যানের সাহায্যে সেটাকে ইষ্টের সঙ্গে সঙ্গতিশীল ও ইষ্টার্থপূরক ক'রে তোলার কায়দাটা মাথায় এঁচে নিতে হয়,

Grand - Fa (Daddu)

 28.06.2021 ( সোমবার ) হ্যাঁ! ঠিক ঠিক Completely বুঝতে না পারলেও মানুষটা সারাজীবন একই রকমই রয়েছেন। দিন দিন যত তাঁর সঙ্গে , পাশে আষ্টে - পৃষ্ঠে থাকতে পারি মনে হয় যেন নতুন করে কিছু জানাগুলো অজানার হাতছানি দিয়ে বারবার অভিমানের স্বরে ব্যক্ত করে দীর্ঘ অতিক্রম করে আসা প্রায় সত্তরার্ধিক বছরবৃন্দের অন্তিমশয্যার কাহিনী! মাঝে মাঝে ছোট বাচ্চার মতো ভালমানুষী অভ্যাস গুলো তাকে আবার কাছে টেনে রাখতে ইচ্ছে যোগায়। সর্বোপরি অতুলনীয় বুঝতে পারলাম আমি আজকে যে, যদি "কোনও মানুষ যদি পার্থিব কোনো বিশেষ্য বা বিশেষণের প্রতি অন্তরের সহিত আকর্ষিত হইবার জন্য অনুগ্রহ করিয়া উপেক্ষা করেন, তাহা হইলে পরমপিতার অশেষ দয়ায় তৎক্ষণাৎ তাঁহার মধ্যে উক্ত বিষয়ের প্রতি বিশেষ আকর্ষণ জন্মাইবে, ইহা আমার অনুভূতিপূর্বক বিস্বাস্যাকাঙ্খিত বিবেচনা!" For Your Kindly Attention :-  ১. "যেখানে সম্মান আছে সেখানে রয়েছে অগাধ ভালোবাসার উৎপত্তি ভান্ডার! কিন্তু যেখানে সম্মান নেই সেখানে ভালোবাসা খুঁজতে চাওয়াই বোকামি নিশ্চয়!" ২. আমাদের প্রত্যেকটি কথা বলার মধ্য দিয়ে যদি আমরা ধীরে ধীরে মূল্যায়নমূলক বিবর্তনে লিপ্ত হই, তাহলে বড়দাদুর কথ

Bistarito somporke jakat er kotha islam e

 সবাইকে জয়গুরু। সবার জন্য একটি সুন্দর দিনের প্রত্যাশা রইলো পরমপিতার রাতুল চরণে--- আজকের অংশবিশেষ  'আলোচনা প্রসঙ্গে'র ১৯শ খন্ড থেকে নেওয়া।  *ইষ্ট যাদের মুখ্য তাদের* *ভাতকাপড়ের অভাব হয় না।*  শ্রীশ্রীঠাকুর-- আমার বোঝা বওয়ার বুদ্ধি যাদের মাথায় থাকে, তারা কখনও কারোর বোঝা হয় না। পরমপিতার দয়ায় তাদের কাজ বহু লোককে যোগান দিয়ে চলে। তাই তাদের অভাব হয় না। কেষ্টদার চলে কি করে ? কেষ্টদার বাড়ীতে তো দীয়তাং ভুজ্যতাং লেগেই আছে। ইষ্ট যাদের কাছে মুখ্য হয়, পেটের কথা যারা ভাবে না, পরিবার-পরিজনসহ তাদের পেটের ভাত, পরনের কাপড় আর প্রয়োজন যা-কিছু আপসে জুটে যায়। মানুষের ভরসাই কম। বিশ্বাসই মানুষের বুকে বল যোগায়। এই বল না থাকলে বেপরোয়া হ'য়ে তাঁর কাজে ঝাঁপ দিতে পারে না।    জয়গুরু। বন্দে পুরুষোত্তমম্।। বিনয়াবনত : শ্রীঅশোক কুমার পাল, ঘোলা, কোলকাতা-১১১। 2.  👉।।বীজমন্ত্রের সার্ব্বজনীন ব্যবহার কাম্য কিনা।। 🙏কথাপ্রসঙ্গে শ্রীশ্রীঠাকুর বললেন -- ওঁ বীজমন্ত্র। ওটা ওভাবে (সার্ব্বজনীনভাবে)use (ব্যবহার) না করাই ভাল। একজন বললেন -- আমাদের (সৎ)নামও তো ওভাবে গাওয়া ঠিক না। 🙏শ্রীশ্রীঠাকুর -- আমার নিষেধ করা ছিল।কিন্ত ঠেক

Bibaho prosonge

 আমাদের জীবনে চলার পথে জানা-অজানায় নানা-রকম ভুলভ্রান্তি হয়,  তার মধ্যে অনেক কিছু আমরা শুধরে নিতে পারি। কিন্তু বিবাহে যদি ভুল হয়ে যায়,  সেইভুল আর ঠিক করা সম্ভব হয়ে ওঠে না, নিজেই তো বটেই, সমাজ-পারিপার্শিক সমস্ত কিছু এর দ্বারা  ধ্বংসের দিকে একটু-একটু করে এগিয়ে চলে। তাই শ্রীশ্রীঠাকুর বারংবার বিবাহ সম্পর্কে সাবধান করেছেন। এখানে সংক্ষেপে বিবাহ সম্পর্কে  তাঁর বিভিন্ন বলা তুলে ধরার চেষ্টা করছি ।। --                      -------------- ★বর্ণ চার প্রকার- বিপ্র, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শুদ্র।  ★গোত্র- গো-শব্দের উৎপত্তি গম্-ধাতু থেকে, অর্থ- গতি। আর 'ত্র' হ'ল ত্রৈ-ধাতু থেকে,  মানে ত্রাণ করা। তাই গোত্র মানে দাঁড়াবে বংশের ধারা বা গতি যাঁর মাধ্যমে রক্ষিত হয় সেই স্মরনীয় পিতৃপুরুষ বা ঋষি। তিনিই গোত্র পিতা। ★প্রবর-  প্রত্যেক গোত্রেরই একাধিক প্রবর থাকে। প্রবর মানে বংশের মধ্যে প্রকৃষ্ট বরণীয় ব্যক্তি।  গোত্র প্রবর্ত্তক ঋষির ঔরসজাত সন্তান বা কৃষ্টিজাত সন্তানদের মধ্যে যিনি বা যাঁরা ভক্তি, জ্ঞা ন, গুণ, চরিত্র, কর্মদক্ষ, সাধনার দিক দিয়ে সবচেয়ে প্রকৃষ্ট বরণীয় তিনি বা তাঁরাই প্রবর নামে অভিহিত হয়ে থাকেন।     

Ami ke tar sompurno common bio About us

Bela Roy Narir sthan

Pradhan